শিরোনাম
চাঁদপুরের হাইমচরে সয়াবিনের বীজতলায় বিষ প্রয়োগে প্রায় অর্ধশতাধিক ঘুঘু পাখি মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার ৩নং আলগী দূর্গাপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের পূর্বচর কৃষ্ণপুর গ্রামের কৃষক স্বপন দেওয়ানের ফসলি মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
সয়াবিনের বীজতলা খাওয়ার অপরাধে জমির মালিক এ বিষ প্রয়োগ করেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। মৃত পাখিগুলো উদ্ধারের পর ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, গ্রামাঞ্চলের ফসলের মাঠে ধান, চাল, গম, ডাল, সয়াবিন চাষের সময় ঘুঘুসহ বিভিন্ন ধরনের পাখি দেখা যেতো। এখন আর এসব পাখি আগের মতো দেখা যায় না। কিন্তু সয়াবিন খেতে কিছু ঘুঘু পাখি খেতে এসেছিল, সেগুলোও বিষ প্রয়োগ করে হত্যা করা হলো।
যদিও এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কৃষকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনার বিষয়ে হাইমচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবব্রত সরকার বলেন, বিষ প্রয়োগ করে ঘুঘুসহ যে কোনো পাখি হত্যা করা শুধু অপরাধই নয়, পরিবেশের জন্যও অত্যন্ত ক্ষতিকর। যে বা যারাই এ অমানবিক কাজ করেছেন, আমরা খোঁজখবর নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো।
সূত্র: জাগো নিউজ
চাঁদপুরের হাইমচরে সয়াবিনের বীজতলায় বিষ প্রয়োগে প্রায় অর্ধশতাধিক ঘুঘু পাখি মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার ৩নং আলগী দূর্গাপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের পূর্বচর কৃষ্ণপুর গ্রামের কৃষক স্বপন দেওয়ানের ফসলি মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
সয়াবিনের বীজতলা খাওয়ার অপরাধে জমির মালিক এ বিষ প্রয়োগ করেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। মৃত পাখিগুলো উদ্ধারের পর ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, গ্রামাঞ্চলের ফসলের মাঠে ধান, চাল, গম, ডাল, সয়াবিন চাষের সময় ঘুঘুসহ বিভিন্ন ধরনের পাখি দেখা যেতো। এখন আর এসব পাখি আগের মতো দেখা যায় না। কিন্তু সয়াবিন খেতে কিছু ঘুঘু পাখি খেতে এসেছিল, সেগুলোও বিষ প্রয়োগ করে হত্যা করা হলো।
যদিও এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কৃষকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনার বিষয়ে হাইমচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবব্রত সরকার বলেন, বিষ প্রয়োগ করে ঘুঘুসহ যে কোনো পাখি হত্যা করা শুধু অপরাধই নয়, পরিবেশের জন্যও অত্যন্ত ক্ষতিকর। যে বা যারাই এ অমানবিক কাজ করেছেন, আমরা খোঁজখবর নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো।
সূত্র: জাগো নিউজ