শিরোনাম
ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া ও ঢাকা সিটির বহিষ্কৃত কমিশনার মোমিনুল হক সাঈদের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের প্রমাণ পেয়েছে সিআইডি।
এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন গত ১৭ আগস্ট হাইকোর্টে এসেছে। রোববার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চে এই প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাদের মাধ্যমে পাচার হওয়া বিপুল অর্থ উদ্ধারের কাজ করছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। অর্থপাচারের উপর দেওয়া প্রতিবেদনে নাম রয়েছে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, খালিদ মাহমুদ ভুইয়া, এনামুল হক আরমান, রাজীব হোসেন রানা, জামাল ভাটারা, মোমিনুল হক সাঈদ, শাজাহান বাবলুর।
এর আগে বিদেশে অর্থপাচারে জড়িতদের খুঁজে বের করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৬ অক্টোবর ভোরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রামে আত্মগোপনে থাকা সম্রাটকে গ্রেফতার করা হয়। তার সঙ্গে আরমানকেও গ্রেফতার করা হয়। পরে ঢাকায় এনে তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদও করে র্যাব।
১৯৫ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সম্রাটের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে একটি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি।
ক্যাসিনোকাণ্ডে খালেদ গ্রেফতার হয়ে জেল খাটছেন। অপর যুবলীগ নেতা সাঈদ পলাতক। সূত্র: যুগান্তর