শিরোনাম
রাজধানীর মিরপুরের একটি মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার মধ্য দিয়ে দেশের কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরু হলো। আজ রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুর জামিয়া সিদ্দীকিয়া নূরানী মহিলা মাদরাসায় শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরুর সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ঢাকা সিভিল সার্জন উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ও অধিদপ্তরের করোনার টিকাবিষয়ক কমিটির সদস্যসচিব ডা. শামসুল হক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এদের ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে।
দুই মাস আগে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু করে সরকার। তখন একই বয়সী মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। সরকারি হিসাবে দেশে কওমি মাদ্রাসা আছে ১৯ হাজার ১৯৯ টি। এসব মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪ লাখের বেশি।
গতকাল শনিবার শামসুল হক বলেন, গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় কমলাপুর রেলস্টেশনে ভাসমান মানুষদের টিকা দেওয়া হবে। তাঁরা জনসন অ্যান্ড জনসন কোম্পানির টিকা পাবেন।
দেশে ভাসমান মানুষের সঠিক সংখ্যা নেই। তাঁদের জন্মসদন, জাতীয় পরিচয়পত্র ও স্থায়ী ঠিকানা নেই। তাই তাঁদের টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া নিশ্চিত করা জটিল ব্যাপার। এ জন্য ভাসমান মানুষকে জনসন অ্যান্ড জনসন কোম্পানির টিকা দেওয়া হবে। এই টিকার এক ডোজই যথেষ্ট।
সূত্র: প্রথম আলো