শিরোনাম
কাঁচা মরিচের চড়া দাম নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হাতে না থাকলেও মন্ত্রণালয়ের ঘাড়েই দায় আসে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
বুধবার (১২ জুলাই) দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ সংক্রান্ত সভাশেষে তিনি সাংবাদিকের এ কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, কাঁচা মরিচের কথা এসেছে মাঝে, সেটিতেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কথা বলা হচ্ছে। এখন ঝড়-বৃষ্টিতে যদি কাঁচা মরিচ পচে যায় তাহলে আমি বাণিজ্যমন্ত্রী বা আমাদের সচিব করবেটা কী? কাঁচা মরিচ এক হাজার টাকা কেজির যে কথা বলা হচ্ছে, সেটি কিন্তু এক বা দুদিনের কথা। কাঁচা মরিচ আমাদের কন্ট্রোলে নেই, কিন্তু দায়টা আমাদের ঘাড়েই আসে।
টিপু মুনশি বলেন, যেদিন কয়দিন আমাদের এখানে দাম বেড়েছিল সে কয়দিন গুগল খুলে দেখুন, কলকাতায় বাজারে দাম কেমন ছিল। আমি তো কলকাতার বাণিজ্যমন্ত্রী না, তাহলে সেখানে দাম বাড়লো কেমন করে?
ভোজ্যতেলের দাম প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, গতকাল (মঙ্গলবার) তেলের দাম (বোতলজাত সয়াবিন তেল) লিটারে ১০ টাকা কমানো হয়েছে। তেলের দাম বৈশ্বিক বাজারে কমায় দেশেও দাম কমানো হয়েছে।
চিনির দামে কোনো সুখবর আসবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, চিনির ব্যাপারেও আমরা বারবার বসছি। বৈশ্বিক বাজারে চিনির যে দাম, ভারত থেকে আনতে পারলে ভালো হয়। আমারা সে চেষ্টা করছি। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে আমরা চিনির সাশ্রয়ী দাম রাখার চেষ্টা করছি। তবে দেশের সব জায়গায় তো আমাদের যাওয়া সম্ভব নয়।