শিরোনাম
দিনাজপুরের হিলিতে এক সপ্তাহ পরে আবারও ঘনকুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে চারপাশ। বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। সেই সাথে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে সকল প্রকার যানবাহন। বেড়েছে শীতের প্রকোপ। সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি।প্রচণ্ড শীতে দুর্ভোগে পড়েছে সাধারণ মানুষ। সূত্র: আরটিভি
বাসচালক ইয়াসিন মণ্ডল জানান, কয়েক দিন সকালে সামান্য পরিমাণ কুয়াশা থাকলেও আজ কুয়াশার পরিমাণ অনেক বেশি। হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছি না।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন জানান, শনিবার (২৯ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯১ শতাংশ, বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৪-৫ কি:মি: তবে বেলা বৃদ্ধির সাথে সাথে এটি উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮-১২ কিলোমিটার গতিতে ধাবিত হতে পারে।
এছাড়াও, কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৭.৫, সৈয়দপুর ৮.০, রংপুর ৯.২, ডিমলা ৮.৯, নওগাঁ ৮.০, রাজশাহী ৮.৯, চুয়াডাঙ্গা ৯.০, শ্রীমঙ্গল ৭.৬, ডিগ্রি তাপমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এখন পর্যন্ত তেঁতুলিয়ায় ৭.২ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
তিনি আরোও জানান, চলমান শৈত্যপ্রবাহটি অব্যাহত রয়েছে । তবে আগামী ২/১ দিনের মধ্যে রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে সামান্য কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং কিছু কিছু স্থান হতে শৈত্যপ্রবাহটি প্রশমিত হতে পারে।