শিরোনাম
দিনের শুরুতে নড়বড়ে ছিলেন মুমিনুল হক। ব্যক্তিগত ৮ রানে জীবন পান। কাইল জেমিসনের ডেলিভারিতে বোলারের হাতেই ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। যদিও তা তালুবন্দী করতে পারেননি জেমিসন।
এক রান যোগ করে ফের ক্যাচ দেন মুমিনুল। এবার ক্যাচ মিস হয়নি। কিন্তু ওয়াগনারের সেই ডেলিভারিটি নো বল হওয়ায় ফের বেঁচে যান মুমিনুল। ওই সময় ক্রিজে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছিলেন মুমিনুল।
এই ৯ রান করতে খরচ করেন ৭১টি বল! অবশ্য পর পর দুটি লাইফ পেয়ে সেই মুমিনুলই দ্বিতীয় সেশনে দারুণ ব্যাট করেছেন।
মুশফিকের আউটের পর লিটন দাসের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটের জুটিতে গড়েন দেড়শ রানের বেশি।
এক সময় মনে হয়েছিল ক্যারিয়ারের ১২তম সেঞ্চুরিটি হয়ে যাবে বাংলাদেশ অধিনায়কের। কিন্তু তা আর হতে দিলেন না কিউই পেসার ট্রেন্ট বোল্ট।
১৪০তম ওভারে বোল্টের করা শেষ বলটি উঁচুতে ওঠে। ঠিকভাবে খেলতে পারেননি মুমিনুল। প্যাডে লাগলে আপিল করেন বোল্ট। আম্পায়ার আউট দিলেও রিভিউ নেন মুমিনুল। তবে রিভিউতে হেরে গেলে ৮৮ রানে থামে বাংলাদেশ অধিনায়কের প্রথম ইনিংস।
২৪৪ বলে ১২ চারের মারে ৮৮ রান করেছেন মুমিনুল।
এ রিপোর্ট লেখার সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৩৭৫ রান। মুমিনুল ও লিটন দাসের আউটের পর ব্যাট হাতে নেমেছেন ইয়াসির রাব্বি ও মেহেদী হাসান মিরাজ।
বাংলাদেশ ৪৭ রানের লিড নিয়েছে।
সূত্র: যুগান্তর