শিরোনাম
হঠাৎ তামিম ইকবাল নেতৃত্ব ছাড়লেন। সাকিব আল হাসানকে ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে ঘোষণা করলো বিসিবি। অথচ সাকিব তখন দেশেই ছিলেন না। ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলতে ছিলেন বাইরে।
সাকিব ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়ার পর দলের সঙ্গেও সেভাবে কথা হয়নি। তবে যেহেতু খেলোয়াড়দের সবাইকেই মোটামুটি আগে থেকেই চেনাজানা, তাই যোগাযোগের সমস্যা হবে না বলেই বিশ্বাস বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের।
নতুন করে দায়িত্ব পাওয়া, কিভাবে হলো পুরো প্রক্রিয়াটা? সাকিব বলেন, ‘পাপন ভাইয়ের সাথে কথা হলো, আলোচনা হল এবং তার পর তো পাপন ভাই সেটা ঘোষণাই করলেন। তবে টিমের সঙ্গে আমার খুব বেশি একটা এখনো পর্যন্ত কথা হয়নি।’
সাকিব যোগ করেন, ‘এমনও না যে এখানে অনেক নতুন খেলোয়াড় আছে। এদের বেশিরভাগই আমি অনেকদিন ধরেই চিনি। বেশিরভাগই আমার অধীনে খেলেছে অথবা আমি তাদের অধীনে খেলেছি এবং একসাথে খেলেছি। আর দু একজন যে নতুন খেলোয়াড় এসেছে আমার ধারণা তাদেরও আমার সম্পর্কে ভালো ধারণা আছে। আমারও কোচিং স্টাফদের ও তাদের সম্পর্কে ভালো ধারণা আছে। এখানে আসলে এডজাস্টমেন্টের খুব একটা দিক আছে বলে আমার মনে হয় না। সবাই জানে কার কি দায়িত্ব।’
নিজেদের দায়িত্ব নিজে থেকে বুঝতে পারার সংস্কৃতিটাই তৈরি করতে চান সাকিব। টাইগার অধিনায়কের কথা, ‘যেহেতু ক্রিকেটের দিক থেকে আমাদের একটি কালচার আছে কিংবা আমরা সেটি তৈরি করার চেষ্টা করছি সেই দিক থেকে সবাই জানে কার কী কাজ। এবং সবাই জানে ড্রেসিংরুমের জন্যইবা কার কী করতে হবে।’
এশিয়া কাপের বাংলাদেশ দলে এবার একঝাঁক তরুণ, যাদের বেশিরভাগই অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী। বিশ্বকাপজয়ীদের দলে পাওয়া কতটা ইতিবাচক?
সাকিব বলেন, ‘দেখুন ওরা যেহেতু একটা বিশ্বকাপ জিতেছে ওদের মধ্যে জয়ের একটা মেন্টালিটি আছে। যেটা আমার কাছে মনে হয় দলকে আরো ভালো করার জন্য অনুপ্রাণিত করবে।’