শিরোনাম
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্ট্রি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, সরকারের পায়ের নিচে এখন মাটি নেই, তাই সরকার উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একটা ধরপাকড় শুরু করেছে। এসব করে কোনো লাভ নেই। সরকারকে তার ব্যর্থতার দায় নিতে হবে এবং কুমিল্লার মতো ঘটনা যেন আর না ঘটে সেই গ্যারান্টি দিতে হবে।
তিনি বলেন, ইসলামের কোথাও অন্য ধর্মাবলম্বীদের গায়ে হাত তোলা, হিন্দুদের পূজামণ্ডপ ভাঙার অধিকার নেই। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, আমরা সবাই ভাই ভাই।
কুমিল্লার ঘটনায় সৃষ্ট পরিস্থিতি এবং ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে এসে শুক্রবার তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি বলেন, সহিংসা সৃষ্টির লক্ষ্যেই পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আর এ সুযোগে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারের নানাধরনের নেতিবাচক সমালোচনা করেন জুনায়েদ সাকি।
প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর, জুলকার নাঈন ইমন প্রমুখ।
এদিকে নগরীতে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ ও বিজিবির ব্যাপক তৎপরতা লক্ষ্য করা গেছে। নগরীর কান্দিপাড় এলাকায় বিজিবির পাশপাশি পুলিশের সজোয়া যান টহল দিতে দেখা গেছে। বিশেষ করে জুমার নামাজের পর পুলিশকে বেশি তৎপর দেখা গেছে। অপরদিকে নাশকতাবিরোধী মিছিল বের করে মহানগর আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠন। নাশকতা প্রতিরোধে সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের সমর্থকদের পুলিশের পাশপাশি নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিতে দেখা গেছে।