শিরোনাম
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বাজারে অতিরিক্ত দাম নিয়ন্ত্রণে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এই চাল যেন শুল্কমুক্তভাবে আনা যায়, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। এতে করে আমাদের কৃষক, ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে।
সোমবার (৬ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, চালের পর্যাপ্ত মজুত থাকা সত্ত্বেও সম্প্রতি চালের দাম দফায় দফায় বেড়ে যাওয়ায় সারাদেশে অবৈধভাবে চাল মজুতের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। কোনোভাবেই চালের বাজার অস্থিতিশীল হতে দেওয়া হবে না। একটি মহল খাদ্য ঘাটতির বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে। তবে বাংলাদেশে খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা নেই।
চলমান অভিযান নিয়ে সাধন চন্দ্র বলেন, অভিযানের মাধ্যমে লাইসেন্সের আওতায় আনা হচ্ছে মজুতদারদের। কাজেই চাইলেই যাচ্ছেতাই করতে পারবে না কেউ। চাল মজুতের বিরুদ্ধে এই অভিযান চলমান থাকবে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারের বেঁধে দেওয়া পরিমাণের চেয়ে বেশি চাল যাদের গুদামে পাওয়া যাবে, সেগুলো অবৈধ চাল হবে। সেগুলো সিলগালা করা হবে।
এ সময় চাল আমদানির সিদ্ধান্তের সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে এবং এরপর পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে বলেও জানান মন্ত্রী।
সূত্র: আরটিভি