শিরোনাম
সময় রাত পৌনে ১২টা। এর মাঝেই পুরাতন বছরকে বিদায় জানাতে রাজধানীর প্রতিটি ভবনের ছাদে অপেক্ষায় মানুষ। রাত ১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও বাজি ফুটতে থাকে। উড়তে থাকে ফানুস। আতশবাজির আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে ঢাকার আকাশ।
তবে এ বছর, মানে ২০২৩ সালের প্রথম প্রহরে আতশবাজি আর ফানুস অনেকটা কমেছে জানিয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন অনেকে। তারপরও প্রশাসনের চোখ এড়িয়ে বাসায় বাসায় ফানুস আর আতশবাজি দেখা গেছে।
বাসার ছাদে নতুন বছর উদযাপন দেখতে এসেছেন সৌরভ। তিনি বলেন, নতুন বছর উদযাপন দেখতে আমার ভালোই লাগে। সবাই মিলে মজা করা হয়। কিন্তু অনেকের স্বাস্থ্য সমস্যা ও শব্দের কারণে নান সমস্যা হয়। ফানুসের আগুনে বড় আগুন ধরে। তাই এটি না হলে ভালো। তবে এবার মনে হচ্ছে অনেকটা কমেছে এসব।
এর আগে থার্টি ফার্স্ট নাইটে কোনো ধরনের আতশবাজি, পটকা কিংবা ফানুস ওড়ানোতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
এ বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছিলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে কোনো ধরনের আতশবাজি, পটকা কিংবা ফানুস ওড়ানো যাবে না। এসব নিয়ন্ত্রণে রাজধানীজুড়ে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ। সোয়াত, বোম ডিসপোজাল ইউনিট ও ডগ স্কোয়াড প্রস্তুত থাকবে।