শিরোনাম
আজ মঙ্গলবার জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস। ২০১০ সাল থেকে সরকারিভাবে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
১৯৭৫ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শেল ওয়েল কোম্পানির কাছ থেকে ৪৫ লাখ পাউন্ড স্টার্লিংয়ে (তখনকার ১৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা) পাঁচটি গ্যাসক্ষেত্র কিনে নেন।
ক্ষেত্রগুলো হচ্ছে- তিতাস, বাখরাবাদ, রশিদপুর, হবিগঞ্জ ও কৈলাসটিলা। এই গ্যাসক্ষেত্রগুলো দেশের জ্বালানি নিরাপত্তার বড় নির্ভরতা হয়ে ওঠে। এখন দেশে মোট গ্যাস উৎপাদনের মধ্যে আন্তর্জাতিক তেল গ্যাস কোম্পানি (আইওসি) ৫৯ শতাংশ এবং দেশীয় কোম্পানিগুলো ৪১ শতাংশ গ্যাস উৎপাদন করছে।
এই গ্যাসক্ষেত্রগুলো জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তার বড় নির্ভরস্থল হয়ে ওঠে।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জ্বালানির সাশ্রয়ী ব্যবহারের লক্ষ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ২০১০ সালের ১২ আগস্ট এক পরিপত্রে ৯ আগস্টকে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
এবারের জ্বালানি দিবসের প্রতিপাদ্য—‘বহুমুখী জ্বালানি, সমৃদ্ধ আগামী’। দিবসটি উপলক্ষে আজ একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করেছে জ্বালানি বিভাগ।
জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে আলাদা বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি তেল ও গ্যাসের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নিয়ামক হিসেবে জ্বালানিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে।