শিরোনাম
আজ ৮ জুন, বিশ্ব মহাসাগর দিবস। দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো, সাগর-মহাসাগর সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়িয়ে তোলা। পৃথিবীতে মহাসাগরের গুরুত্ব তুলে ধরা। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় 'পুনরুজ্জীবন: মহাসাগরের জন্য সম্মিলিত পদক্ষেপ'।
১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোতে ধরিত্রী সম্মেলনে এ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ২০০৮ সালের পর থেকে জাতিসংঘ এই দিবসকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। মূলত ২০০৯ সাল থেকে বিশ্ববাসী ৮ জুন পালন করে আসছে বিশ্ব মহাসাগর দিবস হিসেবে।
পৃথিবীর মোট ৭০ শতাংশেরও বেশি অংশ জুড়ে রয়েছে মহাসাগর। সাগর-মহাসাগরকে বলা হয় পৃথিবীর ফুসফুস। মানুষের অক্সিজেনের সবচেয়ে বড় জোগানদাতা হলো এসব সাগর আর মহাসাগর।
গোটা বিশ্বে সমুদ্র ও উপকূলবর্তী এলাকার উদ্ভিদ ও প্রাণিজগত আজ বিপন্ন প্রায়। অথচ পৃথিবীতে মানব জাতির টিকে থাকার অন্যতম চাবিকাঠি হল সাগর। খাদ্য, ওষুধসহ বিভিন্ন উপাদানের সঙ্গে আমাদের বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের একটি বড় অংশ আসে মহাসাগর থেকে। তাছাড়া মহাসাগরগুলো বায়ুমণ্ডলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করে আছে। কিন্তু মানুষের নানাবিধ কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি জলবায়ুর বৈরী থাবায় মহাসাগরগুলোর প্রতিবেশ ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। ধ্বংস হচ্ছে এর জীববৈচিত্র্য।