শিরোনাম
২০২২ সালে প্রথমবারের মতো ভারতের খুচরা মূল্যস্ফীতি ছয় শতাংশের নিচে নামলো। বৈশ্বিক খাদ্যপণ্যের দামে নিয়ন্ত্রণ ও সুদের হার বাড়ায় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। এতে সিদ্ধান্ত গ্রহণে নীতি নির্ধারকদেরও কিছুটা সুবিধা হবে। খবর ব্লুমবার্গের।
দেশটির পরিসংখ্যান বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বরে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৫ দশমকি ৮৮ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ৬ দশমিক ৩৫ শতাংশ। তাছাড়া ব্লুবার্গের পূর্বাভাস ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশের কম।
ভারতের রিজার্ভ ব্যাংক সুদের হার বাড়ানোর ক্ষেত্রে ধীর নীতি অবলম্বন করার পরই এমন পরিসংখ্যান সামনে এল। মূল্যস্ফীতির দিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকটির কঠোর নজর রয়েছে শুরু থেকেই।
এর আগে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ঋণের বিপরীতে সুদের হার ২২৫ পয়েন্টভিত্তিতে বাড়িয়েছে, যা ২০১১ সালের পর সবচেয়ে আগ্রাসী মুদ্রানীতি। তাদের লক্ষ্য হচ্ছে মূল্যস্ফীতি দুই থেকে ছয় শতাংশের মধ্যে রাখা।
বারসিলেস পিলসির অর্থনীতিবিদ রাহুল বাজোরিয়া জানিয়েছেন, মূল্যস্ফীতির নিম্নমুখীতা খুবই ভালো খবর। তবে তা পচনশীল দ্রব্যের (যেমন শাক-সবজি) কারণে হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বৈশ্বিক খাদ্যের দামে নিয়ন্ত্রণ ও নিজেদের শীতকালীন ফলনের কারণে মূল্যস্ফীতির ওপর চাপ কমেছে।