শিরোনাম
নতুন একটি বিমানবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে উত্তর কোরিয়া। এনিয়ে এক মাসের মধ্যে চতুর্থ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালালো দেশটি। এর আগে সর্বশেষ হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় দেশটি। ধারণা করা হচ্ছে ওই ক্ষেপণাস্ত্রটির পারমাণবিক সক্ষমতা রয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেছেন এসব পরীক্ষা অস্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তাহীনতার চরম আশঙ্কা তৈরি করেছে। পিয়ংইয়ং বলছে, আত্মরক্ষার প্রয়োজনেই তাদের অস্ত্র প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া দ্বিমুখী নীতি অবলম্বন করেছে বলে মনে করে তারা।
সর্বশেষ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে যে কঠোর নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও অস্ত্র উন্নয়ন কর্মসূচির গতি কমানোর কোনও ইচ্ছা পিয়ংইয়ং এর নেই। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে, নতুন বিমানবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রটি ‘চরম যুদ্ধ ক্ষমতা’ প্রদর্শন করে এবং এই ক্ষেপণাস্ত্রটিতে ‘নতুন গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি’ সন্নিবেশিত হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে হটলাইন পুনঃস্থাপনের তাগিদ দেওয়ার একদিনের মাথায় নতুন পরীক্ষা চালানো হলো। কিম অভিযোগ করেন যুক্তরাষ্ট্রের বলা কূটনৈতিক সম্পৃক্ততার কথা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ধোঁকা দেওয়া ছাড়া আর কিছু নয়।