শিরোনাম
অভিনেত্রী রাইমা ইসলাম শিমুকে গলাটিপে হত্যার পর তার লাশ বস্তাবন্দি করে কেরানীগঞ্জের হজরতপুর ব্রিজের কাছে আলিয়াপুর এলাকায় ফেলে রাখা হয়। সেখান থেকে পুলিশ তার লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্ত শেষে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) রাত ৯টায় তার দাফনকার্য সম্পন্ন হয়। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন শিমুর ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন। সূত্র: আরটিভি
তিনি জানান, দাফনের আগে গ্রিন রোডের স্টাফ কোয়ার্টারে রাত ৮টায় শিমুর জানাজা সম্পন্ন হয়।
প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানায়, পারিবারিক ও দাম্পত্য কলহের কারণে শিমুকে হত্যা করেছে তার স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেল। এরপর শিমুর লাশ টুকরো করে বস্তায় ভরে গুম করতে সহায়তা করেছেন নোবেলের বন্ধু ফরহাদ।
প্রসঙ্গত, অভিনেত্রী শিমুর ১৯৯৮ সালে সিনেমায় অভিষেক হয়। তিনি প্রায় ২৫টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া অর্ধশতাধিক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। এ ছাড়া তিনি একটি টিভি চ্যানেলের মার্কেটিং বিভাগে কর্মরত ছিলেন। শিমু চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী সমিতির সদস্য পদ হারানো ১৮৪ জনের মধ্যে একজন। তিনি ভোটাধিকার ফিরে পেতে আন্দোলন করছিলেন।