শিরোনাম
মানহানির মামলায় প্রাক্তন স্বামী জনি ডেপের কাছে হেরেছেন অ্যাম্বার হার্ড। উল্টে ক্ষতিপূরণ হিসেবে দিতে হচ্ছে ১৩৪ কোটি টাকা। সেই টাকা কীভাবে দেবেন ‘অ্যাকোয়াম্যান’ এর অভিনেত্রী? এই নিয়েই শুরু হয় জল্পনা।
জনির সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পর অ্যাম্বার যে টেসলার সিইও ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন তা সবার জানা। অনেকেরই ধারণা, মাস্কের প্রেমে পড়েই ‘পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ন’ তারকার সঙ্গে প্রতারণা করেছেন অ্যাম্বার। আইনি লড়াইয়ের সময়ও নাকি মাস্ক তাকে আর্থিকভাবে সহায়তা করেছেন। তাহলে মাস্কই কী অ্যাম্বারের ভরসা?
জানা যায়, মামলায় সর্বস্বান্ত হয়ে এখন অ্যাম্বারের কাছে পর্যাপ্ত অর্থ নেই। এরই মধ্যে আগের বাড়ি বিক্রি করে ছোট বাড়িতে উঠেছেন তিনি। এছাড়া ধার-দেনা মেটাতেও হিমসিম খেতে হচ্ছে এই অভিনেত্রীকে। এর ওপর প্রাক্তন স্বামীর থেকে ৭০ লাখ ডলার ভরণপোষণ পাওয়ার পরে দুটি দাতব্য সংস্থাকে অর্থ সাহায্য করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
এত কিছুর পর অ্যাম্বার এখন মাস্কেরই শরণাপন্ন হবেন বলে মনে করছেন অনেকে। শোনা যায়, অ্যাম্বারের কন্যা ওনাঘের বাবাও আসলে মাস্ক। সারোগেসির মাধ্যমে তার জন্মের সময়ে ইলনই শুক্রাণু দান করেছিলেন। সম্প্রতি মাস্কের প্রেমিকা জিয়াকে ডেটে গেলে গলা কেটে রেখে দেবেন বলে হুমকি দিয়েছেন অ্যাম্বার। নিজেই এক সাংবাদিক বৈঠকে সে কথা ফাঁস করেন। এখনো যে মাস্ককে নিয়ন্ত্রণ করে চলেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকা অ্যাম্বার, সেই ইঙ্গিতই দেন তিনি।